সর্বশেষ
আন্তর্জাতিক প্রটোকল মেনেই জুলাই শহীদদের লাশ তোলা হবে: সিআইডি প্রধান
অযু বিহীন মোবাইলে কোরআন তিলাওয়াত করার হুকুম কী?
ভূমিকম্পের আগাম আভাস সবচেয়ে আগে পায় ব্যাঙ
ছেলেদের হাতে মেহেদি দেওয়ার বিধান কী?
রাজধানীতে আবারও ভূমিকম্প অনুভূত
আদালতে হাজির ১০ সামরিক কর্মকর্তা, অনুপস্থিত পলাতক আসামিরা
দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমেছে
১৩ বছর পর পুনরায় চালু হচ্ছে ঢাকা–করাচি আকাশপথ
ইমরান খানকে দেশ ছাড়তে চাপ দেওয়া হচ্ছে: খুররম জিশান
মানবতাবিরোধী অপরাধে ইনুর বিচার শুরু
শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ সরকার: দুলু
বিদেশি আগ্রাসনের জবাবে প্রস্তুত তালেবান সরকার: মোল্লা বারাদার
হংকংয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এখন পর্যন্ত মৃত্যু সংখ্যা ৯৪
যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের চেয়েও ভয়াবহ অবস্থা আমাদের ব্যাংকিং খাত :বাণিজ্য উপদেষ্টা
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি: মাওলানা মামুনুল হক্ব

লিবিয়া উপকূলে দুটি নৌকা ডুবে চার বাংলাদেশিসহ বহু অভিবাসীর মৃত্যু

মুহিব্বুল্লাহ মিফতাহ

লিবিয়ার উপকূলে অভিবাসী ও আশ্রয়প্রার্থীদের বহনকারী দুটি নৌকা ডুবে কমপক্ষে চারজন প্রাণ হারিয়েছেন। শনিবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্ট জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে উপকূলীয় শহর আল-খুমসের নিকটবর্তী সাগর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

সংগঠনটির তথ্য অনুযায়ী, ডুবে যাওয়া নৌকাগুলোর একটিতে ২৬ জন বাংলাদেশি ছিলেন। তাদের মধ্যে চারজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। অন্য নৌকাটিতে মোট ৬৯ জন যাত্রী ছিলেন—যার মধ্যে দুইজন মিসরের নাগরিক এবং বাকিরা সুদানের বাসিন্দা। ওই দলে কয়েকটি শিশু থাকলেও তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।

আল-খুমস শহরটি রাজধানী ত্রিপোলি থেকে প্রায় ১১৮ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত এবং দীর্ঘদিন ধরে অভিবাসীদের অস্থায়ী ট্রানজিট রুট হিসেবে পরিচিত। ২০১১ সালে ন্যাটো-সমর্থিত আন্দোলনের পর মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর থেকেই ইউরোপমুখী অভিবাসীরা লিবিয়ার উপকূলকে বেশি ব্যবহার করছে।

রেড ক্রিসেন্ট জানায়, উপকূলরক্ষী বাহিনী ও আল-খুমস বন্দর নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করেছে। স্থানীয় পাবলিক প্রসিকিউশনের নির্দেশনায় উদ্ধার হওয়া মৃতদেহগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এর আগে, বুধবার আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) জানিয়েছিল, লিবিয়া উপকূলে একটি রাবার নৌকা ডুবে কমপক্ষে ৪২ জন অভিবাসী নিখোঁজ হয়েছেন এবং তাদের কেউই বাঁচেনি বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ