সর্বশেষ
শাপলা চত্বরে গণহত্যা তদন্তে দুই মাস সময় দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল
নামসর্বস্ব সংগঠনের ব্যানারে ফের সক্রিয় ইসকন
শরিয়াহ আইন কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত হামলা চলবে: টিটিপি
পরিবেশবান্ধব নির্বাচন নিশ্চিত করতে পোস্টার নিষিদ্ধ করল কমিশন
ভারত থেকে আমদানির খবর ছড়াতেই পেঁয়াজের দামে পতন
আসামে ৫৮০ মুসলিম পরিবারের বাড়িঘর ভেঙে দিল রাজ্য সরকার
ইলেকট্রিক ব্যাট দিয়ে মশা-মাছি মারার হুকুম কী?
জামায় কবুতরের বিষ্ঠা থাকলে কি নামায সহীহ হবে?
চৌদ্দগ্রামে ট্রাক-সিএনজি-অটোর ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ৫
নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের রাজপথ কর্মসূচি প্রতিরোধে কঠোর হুঁশিয়ারি প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিবের
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে আলেমদের ঐক্যবদ্ধ আহ্বান
“আমাদের অভিধানে আত্মসমর্পণ নেই” রাফায় হামাস যোদ্ধাদের অঙ্গীকার
নভেম্বরের প্রথম ৮ দিনে দেশে ৭৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
সরকারি টাকায় নিম্নমানের লিফট, বন্দরের ছয় প্রকল্পে কোটি টাকার হরিলুট
আমেরিকার সন্ত্রাসী তালিকা থেকে বাদ সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-জুলানী

মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের নির্বাচনে নিষেধাজ্ঞা, শেখ হাসিনার ভোটে ফেরার পথ বন্ধ

Hafez MD Nazim Uddin

মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠিত হলে তিনি আর কোনো নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না—এমন বিধান যুক্ত করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর ফলে অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সব পথ কার্যত বন্ধ হয়ে গেল।

নতুন ধারায় বলা হয়েছে—

যদি কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইসিটি আইনের অধীনে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হয়; তবে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার বা ওই পদে বহাল থাকার অযোগ্য হবেন। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান, মেয়র, কমিশনার বা সদস্য পদেও অযোগ্য হবেন।প্রজাতন্ত্রের চাকরিতে নিয়োগ বা অন্য কোনো সরকারি পদে অধিষ্ঠিত হওয়ার যোগ্যতাও হারাবেন।তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যদি ট্রাইব্যুনালের রায়ে খালাস পান, তাহলে এই অযোগ্যতা আর প্রযোজ্য হবে না।

সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিচারাধীন অবস্থায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত কেউ যেন রাষ্ট্রীয় কোনো দায়িত্বে না থাকতে পারেন, তা নিশ্চিত করতেই আইনটি সংশোধন করা হয়েছে।

সোমবার (৬ অক্টোবর) রাতে ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (তৃতীয় সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ নামে নতুন এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়। ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে ২০(সি) ধারা যোগের মাধ্যমে সংশোধনটি আনা হয়েছে।

 

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ