মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, নাইজেরিয়াকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘বিশেষ উদ্বেগের দেশ’ হিসেবে ঘোষণা করা হবে, কারণ দেশটিতে খ্রিস্টানরা মুসলিমদের হাতে ‘সহিংসতার শিকার’ হচ্ছেন।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) এক সামাজিক মাধ্যম পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, “নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টধর্ম এখন টিকে থাকার লড়াইয়ে আছে। হাজার হাজার খ্রিস্টানকে হত্যা করা হচ্ছে। এই নৃশংসতার জন্য দায়ী উগ্র ইসলামপন্থীরা। তাই আমি নাইজেরিয়াকে ‘বিশেষ উদ্বেগের দেশ’ হিসেবে ঘোষণা করছি।”
উল্লেখ্য, নাইজেরিয়াকে প্রায়ই ‘আফ্রিকার দৈত্য’ বলা হয়। এর কারণ শুধু বিশাল জনসংখ্যা নয়, বরং দেশের শক্তিশালী অর্থনৈতিক কাঠামো ও বৈশ্বিক জ্বালানি বাজারে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানও। খনিজ তেলই নাইজেরিয়ার অর্থনীতির মূল ভিত্তি। দেশের দক্ষিণাঞ্চল, বিশেষ করে নাইজার নদীর বদ্বীপ এলাকায়, প্রচুর পরিমাণে তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুত রয়েছে, যা আগামী কয়েক দশক ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট বলে ধারণা করা হয়। বর্তমানে নাইজেরিয়া আফ্রিকার বৃহত্তম অর্থনীতি, আর এর মূল চালিকা শক্তি তেল উৎপাদন ও রপ্তানি খাত। আন্তর্জাতিক বাজারে দেশটির তেল রপ্তানি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।








