সর্বশেষ
শাপলা চত্বরে গণহত্যা তদন্তে দুই মাস সময় দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল
নামসর্বস্ব সংগঠনের ব্যানারে ফের সক্রিয় ইসকন
শরিয়াহ আইন কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত হামলা চলবে: টিটিপি
পরিবেশবান্ধব নির্বাচন নিশ্চিত করতে পোস্টার নিষিদ্ধ করল কমিশন
ভারত থেকে আমদানির খবর ছড়াতেই পেঁয়াজের দামে পতন
আসামে ৫৮০ মুসলিম পরিবারের বাড়িঘর ভেঙে দিল রাজ্য সরকার
ইলেকট্রিক ব্যাট দিয়ে মশা-মাছি মারার হুকুম কী?
জামায় কবুতরের বিষ্ঠা থাকলে কি নামায সহীহ হবে?
চৌদ্দগ্রামে ট্রাক-সিএনজি-অটোর ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ৫
নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের রাজপথ কর্মসূচি প্রতিরোধে কঠোর হুঁশিয়ারি প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিবের
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে আলেমদের ঐক্যবদ্ধ আহ্বান
“আমাদের অভিধানে আত্মসমর্পণ নেই” রাফায় হামাস যোদ্ধাদের অঙ্গীকার
নভেম্বরের প্রথম ৮ দিনে দেশে ৭৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
সরকারি টাকায় নিম্নমানের লিফট, বন্দরের ছয় প্রকল্পে কোটি টাকার হরিলুট
আমেরিকার সন্ত্রাসী তালিকা থেকে বাদ সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-জুলানী

বোরকা নিষিদ্ধ করে আইন পাস করল পর্তুগাল পার্লামেন্ট

আমার কলম অনলাইন

পর্তুগালের জাতীয় সংসদ অ্যাসেম্বলিয়া দা রিপাবলিকায় জনসমাগমপূর্ণ স্থানে বোরকা পরা নিষিদ্ধ করে একটি নতুন আইন পাস হয়েছে।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) ভোটাভুটির মাধ্যমে এ আইনটি অনুমোদন দেয় সংসদ সদস্যরা। নতুন আইনে বলা হয়েছে, এখন থেকে দেশের যেকোনো গণস্থানে নারী-পুরুষ কেউই এমন কোনো পোশাক বা কাপড় পরতে পারবেন না, যা মুখমণ্ডল বা মুখাবয়ব ঢেকে রাখে। আইন অমান্যকারীদের ২০০ থেকে ৪ হাজার ইউরো পর্যন্ত জরিমানা দিতে হবে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৮ হাজার থেকে ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার সমান।

আরো পড়ুন

রাসুল সাঃ-এর পবিত্র জীবনী: পর্ব-৩

এই প্রস্তাবটি সংসদে উত্থাপন করেছিল দেশটির কট্টর-ডানপন্থি চেগা পার্টি। কয়েক দিন ধরে প্রস্তাবটির পক্ষে-বিপক্ষে তীব্র বিতর্ক হয়। বিতর্ক চলাকালে চেগা পার্টির সদস্যরা যুক্তি দেন, পর্তুগালে বেশিরভাগ নারী স্বেচ্ছায় নয়, বরং পারিবারিক বা ধর্মীয় চাপে বোরকা পরতে বাধ্য হন—যা তাদের মতে একধরনের সামাজিক নিপীড়ন।

তারা আরও বলেন, পর্তুগালের সংস্কৃতি ও সামাজিক মূল্যবোধে মুখ উন্মুক্ত রাখাকে সম্মানের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। তাই দেশটির নাগরিক ও অভিবাসীদের এ ঐতিহ্য মেনে চলা উচিত।

অন্যদিকে বিরোধী দলগুলো এ আইনকে বৈষম্যমূলক ও ধর্মীয় স্বাধীনতায় আঘাত হিসেবে অভিহিত করেছে। তাদের মতে, এই আইন পাসের ফলে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ সমাজে আরও চাপ ও অস্বস্তির মুখে পড়বেন।

দীর্ঘ বিতর্কের পর শুক্রবার ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠ এমপি প্রস্তাবের পক্ষে মত দিলে সেটি আনুষ্ঠানিকভাবে আইনে পরিণত হয়।

সূত্র: পর্তুগাল ডট কম

সম্পর্কিত খবর

এই পাতার আরও খবর

সর্বশেষ